🎙️ ভয়ংকর গল্প: কবরের ছায়া
রাত তখন প্রায় আড়াইটা।
পুরনো কবরস্থানটা ভয়ংকর নীরব।
শুধু বাতাসে শুকনো পাতার ঝিরঝির শব্দ…
পুরনো কবরস্থানটা ভয়ংকর নীরব।
শুধু বাতাসে শুকনো পাতার ঝিরঝির শব্দ…
রাশেদ শর্টকাট পথে কবরস্থানের পাশ দিয়ে যাচ্ছিল।
(ফিসফিস করে)
হঠাৎ খেয়াল করল—তার নিজের ছায়ার পাশে… আরেকটা বিকৃত ছায়া হাঁটছে!
(ফিসফিস করে)
হঠাৎ খেয়াল করল—তার নিজের ছায়ার পাশে… আরেকটা বিকৃত ছায়া হাঁটছে!
কিন্তু আশেপাশে তো কেউ নেই…
(হাসি) হিহিহিহি…
(হাসি) হিহিহিহি…
সে ভয়ে দ্রুত হাঁটতে লাগল।
কিন্তু ছায়াটা আরও দ্রুত এগিয়ে গেল।
(থামো ২ সেকেন্ড)
কিন্তু ছায়াটা আরও দ্রুত এগিয়ে গেল।
(থামো ২ সেকেন্ড)
হঠাৎ!
একটা ভয়ংকর চিৎকার—
(চিৎকার করে) “আমাকে মাটির নিচে রেখে কেন চলে গেলে!!!”
একটা ভয়ংকর চিৎকার—
(চিৎকার করে) “আমাকে মাটির নিচে রেখে কেন চলে গেলে!!!”
চারপাশ অন্ধকারে ঢেকে গেল।
মাটি ফুঁড়ে বেরিয়ে এলো একটা জীর্ণ হাত।
কালো নখ, হাড়সর্বস্ব আঙুল…
হাতগুলো যেন তাকে টেনে নিতে চাইছে মাটির নিচে…
মাটি ফুঁড়ে বেরিয়ে এলো একটা জীর্ণ হাত।
কালো নখ, হাড়সর্বস্ব আঙুল…
হাতগুলো যেন তাকে টেনে নিতে চাইছে মাটির নিচে…
"থামো… কেউ বেরোতে পারে না…"
শেষবার রাশেদ দেখেছিল—
একটা ফাঁপা চোখওয়ালা মুখ ঠিক তার সামনে।
মুখ থেকে শুধু মাটি আর পচা গন্ধ বেরোচ্ছে।
(হাসি) হাহাহাহাহা…
একটা ফাঁপা চোখওয়ালা মুখ ঠিক তার সামনে।
মুখ থেকে শুধু মাটি আর পচা গন্ধ বেরোচ্ছে।
(হাসি) হাহাহাহাহা…
তারপর… অন্ধকার।
আজও গ্রামের লোকেরা বলে—
গভীর রাতে কবরস্থানের ভেতর থেকে শোনা যায় রাশেদের চিৎকার—
“আমাকে বাঁচাও… আমাকে বাঁচাও…”
গভীর রাতে কবরস্থানের ভেতর থেকে শোনা যায় রাশেদের চিৎকার—
“আমাকে বাঁচাও… আমাকে বাঁচাও…”

0 মন্তব্যসমূহ